Thursday 27 February 2014

SONG COLLECTION

গানের ভুবন 

 স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হাতির পাল, বন্দি চিকিৎসক-রোগীরা  কিংশুক গুপ্ত, লালগড়: দরজা-জানলা বন্ধ করে ঠকঠক করে কাঁপছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী মুক্তি পাল। এর আগে শুনেছেন হাতির দাপটের কথা। কিন্তু চোখের সামনে এতগুলো হাতি দেখতে পাবেন তা স্বপ্নেও ভাবেননি তিনি। তাও আবার স্বাস্থ্যকেন্দ্র চত্বরে! স্থানীয় জনতার তাড়া খেয়ে বৃহস্পতিবার সাতসকালে অরণ্যশহরের জঙ্গল থেকে হাতির পালটি ঢুকে পড়েছিল লালগড় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রাঙ্গণে। সংবাদ সংস্থা, গাজিয়াবাদ: মেরঠ দেখা হল। এক ফাঁকে ঘুরে আসা হল মুজফ্ফরনগরও। এ বার গাজিয়াবাদ! হাওয়া-বদল চলছেই। দিল্লি থেকে মাত্র ১ ঘণ্টার দূরত্বে দেখা মিলল হলুদের উপর কালো গোল গোল ছাপের। স্থানীয় বাসিন্দা থেকে বনকর্মীরা, মোটামুটি নিশ্চিত এ সেই মেরঠ-দাপানো চিতাবাঘই বটে! মেরঠ ছাড়িয়ে সে এখন গাজিয়াবাদে। তবে কি মনে রাজধানী সফরের সাধও রয়েছে! চিতাবাঘের থাবা এ বার গাজিয়াবাদে টুকরো খবর চিত্র সংবাদ



l 

l 

l 

l 

l 

l 




র্ধেক কঠিন, অর্ধেক তরল! এমনই এক কণার সন্ধান পেলেন জার্মানির ফিলিপস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা। তবে এ যে সে কণা নয়। যাকে বলে ‘কোয়াসিপার্টিকল’। 
যখন কোনও কণার চরিত্র পাল্টে যায়, তখন তাকে এ নামে ডাকা হয়। যেমন, কোনও জটিল পরিস্থিতিতে ইলেকট্রনের চরিত্র বদলে গেলে তাকে আর ইলেকট্রন বলা যায় না। বলা হয় ইলেকট্রনের কোয়াসিপার্টিকল। এরা পরমাণু গঠনকারী এলিমেন্টারি পার্টিকলের মতোও নয়। নতুন আবিষ্কৃত কোয়াসিপার্টিকলটির নাম ‘ড্রপলিটন’। আণুবীক্ষনিক কণাটির সন্ধান মিলেছে একটি কঠিন পদার্থে। কিন্তু অদ্ভুত ভাবে সে কণার স্বভাব একেবারে তরলের মতো। 
গবেষণাপত্রটি আজ প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার’-এ। 
কী ভাবে নয়া কণার খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা? 
গেলিয়াম আর্সেনাইড নামে এক আংশিক বিদ্যুৎ পরিবাহীর (সেমিকনডাক্টর) উপরে প্রতি সেকেন্ডে ১০ কোটি পালস বেগে লেসার রশ্মি ফেলেন গবেষকরা। তাতেই কিছু ইলেকট্রন এবং ‘হোল’ নিয়ে তৈরি হয় ড্রপলিটন। ইলেকট্রন তার জায়গা থেকে সরে গেলে যে শূন্যস্থান তৈরি হয়, তাকেই বিজ্ঞানের ভাষায় ‘হোল’ বলে। সেমিকনডাক্টরের মধ্যে দিয়ে তরলের মতো বয়ে যেতে পারে বলে কণাটির নাম ড্রপলিটন। 
জার্মানির গবেষকদের মধ্যে অন্যতম ম্যাকিলো কাইরা বলেন, “এ কণা থাকে পদার্থের গভীরে। আর এর বৈশিষ্ট্য নির্ভর করে পরিবেশের উপর।” 
উচ্ছ্বসিত মারবুর্গের ফিলিপস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাঁদের দাবি, এই ড্রপলিটনের সাহায্যেই ভবিষ্যতে আবিষ্কার হবে নতুন নতুন কণা। যার অস্তিত্ব জানা নেই। যার নাম নেই পিরিওডিক টেবিল বা পর্যায় সারণীতে। তা ছাড়া, বহু জটিল রাসায়নিক যৌগের গঠন বিশ্লেষণ করতে পারে ড্রপলিটন। ফলে কোয়ান্টাম মেকানিক্সে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।





l 

l 

l 

l 

l 

l 




100

BAIDYA

No comments:

Post a Comment